Romantic Love Story In Bengali – রোমান্টিক লাভ স্টোরি – তুমি এলে তাই
Romantic Love Story In Bengali
কনের সাজে বসলাম, তখন সন্ধ্যে নামছে। নতুন শাড়ী, গয়না, কত উপহার, কত
লোকজন, হইহই, সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু আমি, এটা দেখে মনে মনে যে আনন্দ
হচ্ছিল না, সেটা বলা ভুল। কিন্তু অনেক আনন্দের মাঝেও একটা ভীষণ রকম
অন্তর্দ্বন্দ্ব কাজ করছিল। কারন একটাই, যে মানুষটার সাথে সারাজীবন কাটাতে
যাচ্ছি, তাকে তো সেভাবে চিনিই না।
পরম্পরা মেনে দাদুর সামনে নিজের পছন্দকে আর দাঁড় করানোর সাহস জোটাতে
পারিনি। তাই, প্রেম, ভালোবাসা, এসব কী তা কিছুই বুঝিনি। গ্র্যাজুয়েশন
পাশ করতে না করতেই বিয়ের সম্বন্ধ দেখা শুরু। নাহ, বাড়ির কাউকে বলতে
পারিনি, আমি এখন বিয়ে করতে চাই না, আমার জীবনটাকে আমি আমার মতো করে
বাঁচতে চাই, পারিনি বলতে।
আর বিয়ের পর আমার জীবন যে আমার নয়, সেই শিক্ষা অনেক ছোট বয়স থেকেই মা
কাকীমার থেকে পেয়েছি।
True Love Story In Bengali Language
যাওয়ার খানিক আগে থেকেই সেখানে দাঁড়িয়ে অপেক্ষায়।
মূল্যবোধটা আছে তাহলে।
লাগছিল, কিন্তু এভাবে কারো সাথে দেখা করে – কী যে বলবো, এটা ভেবেই আমার
মাথা খারাপ হচ্ছিল।
কাটানোর কথা সেটাই বোঝা দরকার, কিন্তু ২ঘন্টার সাক্ষাতে, আর ঠান্ডা ঘরের
কফিতে একটা মানুষ মুখোশ পরে নাকি নয়, তা বুঝবে কার সাধ্যি? তায় চোখ
দুটোও না দেখতে পাওয়ায় আমি সেই অকূল পাথারেই।
আমায় ভিতর দিকে রেখে হাঁটা, বা ক্যাবে ওঠার সময় দরজা খুলে দেয়া, এই
ভদ্রতা বোধগুলো তার চরিত্রে বিদ্যমান দেখে ভাল লাগল।
আমিও জানাতে চাইতে পারিনি কিছু। আপাত দৃষ্টিতে ভদ্র এই ধারণাটুকু নিয়েই
বাড়ি ফিরেছিলাম সেদিন।
ভাগ্য নির্ধারণ আমার হয়েই গেছল।
কলকাতার চওড়া রাস্তা থেকে উত্তর কলকাতার অলিগলি, আধুনিকতা থেকে
বনেদিয়ানা, আমার রাস্তাটা এই পরিধিটুকুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে গেল।
পাশের মানুষটা কেমন হবে সেটার উপর সুতোয় বাঁধা আমার ভাগ্য, জীবনটা
যন্ত্রের মতো হবে না মানুষের মত।
Heart Touching Love Story In Bengali
দেখা একবার, ফোনে কথাও হাতে গোনা কয়েকবার। তাই, মানুষটাকে চেনা অসম্ভব।
প্রজাপতি ওড়েনি, বুকের ধুকপুকানি যেন অনেকটা ধীর হয়ে গেল।
খানিকটা প্রশমিত হল। জানি না কী আছে সেই চাহনিতে, কিন্তু আমার মনটা এক
অজানা কারণেই শান্ত হলো।
ছোঁয়ায় উদ্বেলিত হচ্ছিল মনটা। সেই স্পর্শেও অন্যরকম একটা অনুভূতি
পাচ্ছিলাম, সত্যিই আশা করিনি সেটা।
হ্যাঁ, আমারও হচ্ছিল। চারপাশের আলোর রোশনাই আর সানাইয়ের মাঝে একটা দিনের
জন্য এই বিশেষ ‘আমি’কে নিয়ে বিভোর হয়ে যাচ্ছিলাম, তারপরই ফটোগ্রাফারের
চাহিদা অনুযায়ী পোজ দিতে গিয়ে সেই মানুষটা যখন তার হাত দিয়ে ধরল
আমায়, বারবার তার দিকে তাকিয়ে, তার ছোঁয়ায় একটা কথাই মনে হচ্ছিল, খুব
একটা খারাপও না।
গাড়িটা যখন শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশ্যে এগোল, পিছনে সমস্ত প্রিজন, আমার মা
বাবা, সবাইকে ছেড়ে আমি চললাম এক, চোখটা একবারও ঝাপসা থেকে স্বচ্ছ হচ্ছিল
না। হঠাৎই আমার হাতের উপর আর একটা হাত,”কষ্ট হচ্ছে জানি, কিন্তু এতো
কাঁদলে তো শরীরটা খারাপ হবে, বুঝলে?” বলেই জড়িয়ে ধরল আমার হাতটা,
আদিত্য।
পুরুষের ছোঁয়ায় কোন অস্বস্তি আমার হচ্ছিল না। বরং, গাড়ি যখন ছুটছিল
তখন মনে হচ্ছিল, না, একা নই।
New Romantic Love Story In Bengali
বাইরের ঘরে হৈহট্টগোল তখনও, টুং করে ফোনে এসএমএস টা ঢুকল, “একটু রেস্ট
করে নাও, কায়দা করে সকলকে তোমার ঘর থেকে সরালাম, বাই।”
এসবের ভিড়ে নিজেকে সত্যিই আর একটুও একা লাগছিল না।
না আদিত্য, সত্যিই শান্তি পেলাম। না, সিনেমার মত, অন্য খাটে পাশ ফিরে
শুয়ে পড়েনি ও, বা এরকমটাও বলেনি, ‘আমি অন্য কাউকে ভালোবাসি, এই বিয়ে
শুধু বোঝাপড়ার’। নাহ, ওসব রিল-লাইফ-এর নাটকের বিন্দুবিসর্গও ছিল না।
বরং, অনেকটা বন্ধু পাতানোর গল্প ছিল, একে অপরকে চেনা, একটু একটু করে
আবিষ্কার করার গল্প ছিল। আদিত্যর প্রথম ক্রাশ-এর গল্প, আমার প্রথম
প্রেমপত্র !!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সাজানো ফুল, বা ঘরের নিভু নিভু আলোটা অবাক হয়ে তাকিয়েছিল মানুষ দুটোর
দিকে, আকাশে পূর্ণিমার চাঁদটাও আজ খুশী। কোথাও যেন এরেঞ্জড ম্যারেজের
প্রথম রাতের শরীর সর্বস্ব মেকী ভালবাসার খেলাটা হার মানছিল একটা
সুন্দর বন্ধুত্বের সূচনার কাছে।
চিনছিলাম আমার পাশের মানুষটাকে। ভাল লাগছিল, কোনো দমকা হাওয়া এসে
এলোমেলো করে দিয়ে যায়নি আমায়, আমি চাইও নি এলোমেলো হতে, বরং একটু একটু
করে তার পাশটাতে গোছাচ্ছিলাম নিজেকে। আমি ওকে নাম ধরে ডাকি না।
শুনতে অদ্ভুত লাগলেও এটাই সত্যি। বরং ‘ও’ বলে সম্বোধন করতেই বেশী মিষ্টি
লাগে আমার, আগের দিনের মানুষগুলোর মতো, এতে আমি যদি ব্যাকডেটেড, তবে তাই।
বানানো ওর পছন্দের আলু পোস্তটা ও তৃপ্তি করে খেয়ে প্রশংসা করলো সবার
সামনে, আনন্দ তো কিছু কম হয়নি।
কিছুক্ষন হলেও আমরা আকাশের তারাগুলোর সাথে আড্ডা জমাই। আদিত্য যখন আমার
হাতের উপর আজ হাতটা রেখে বলল, “এইটুকু ছোট্ট হাতে এত সুন্দর রান্না করে
মেয়েটা, সত্যি” বলে ওর স্বভাবসিদ্ধ হাসিটা হাসল, একটা শিহরণ ছড়িয়ে
পড়ছিল আমার মধ্যে। রাতের আকাশের মিটমিটে তারাগুলো সাক্ষী ছিল সেই
মুহূর্তের, খুবই সাধারণ সেই মুহূর্ত, কিন্তু আমার জন্য সাধারণ ছিল না।
এভাবে কখনো কোনো কথা কেউ বলেনি আমায়।
উত্তর কী হবে সেটা জেনেই নিতান্তই বোকার মত প্রশ্নটা করেছিলাম।
বাচ্চাদের মত আদিত্য আমার গালটা টিপে বলল, “হ্যাঁ রে পাগলী”। ওর
ব্যাকব্রাশ করা চুলে, ওর চোখে, ওর গালের হালকা দাড়ি, ওর হাসি, ওর
কঠিন হাতের স্পর্শটা – না, কোনোদিন এভাবে মুগধ হয়ে তাকাইনি আমি। আজ
তাকাতে ইচ্ছে করছিল, চেয়েছিলাম ওর দিকে। ও কথা বলে যাচ্ছিল, আর
চাঁদের আভা যখন মুখের উপর পড়ছিল, সেই মায়াবী আলোয় কোথাও যেন মনে
হচ্ছিল, এই তো সেই।
বাচ্চাদের মত আদিত্য আমার গালটা টিপে বলল, “হ্যাঁ রে পাগলী”। ওর
ব্যাকব্রাশ করা চুলে, ওর চোখে, ওর গালের হালকা দাড়ি, ওর হাসি, ওর
কঠিন হাতের স্পর্শটা – না, কোনোদিন এভাবে মুগধ হয়ে তাকাইনি আমি। আজ
তাকাতে ইচ্ছে করছিল, চেয়েছিলাম ওর দিকে। ও কথা বলে যাচ্ছিল, আর
চাঁদের আভা যখন মুখের উপর পড়ছিল, সেই মায়াবী আলোয় কোথাও যেন মনে
হচ্ছিল, এই তো সেই।
রোমানটিক love story
হ্যান্ডসাম।।। হুম, ভাল তো লেগেছিল। তুমি আমায় পছন্দ করবে আমি স্বপ্নেও
ভাবিনি।”
না, কেউ কোনদিন সেভাবে বলেনি।”
সুন্দর”।
হচ্ছিলাম আমি। আমার শরীরে শিরা উপশিরায়, যেন জমাট বেঁধে যাচ্ছিল রক্ত,
ওর ছোঁয়ায়। হয়তো আমার চোখ, আমার অভিব্যক্তিই বলে দিচ্ছিল আমি ওকে কতটা
চাই এখন। ওর জন্য, শুধু ওর জন্য অপেক্ষা করতেও এখন আমার ভাল লাগতে শুরু
করেছে। ফোনের ভাইব্রেশনে তাল কাটল। ও ব্যস্ত হয়ে গেল ওর অনেকদিন পর ফোন
করা পুরোনো বন্ধুর সঙ্গে গল্পে আর আমি অনেকটা ভালোলাগা নিয়ে চোখ বুজলাম।
কোনদিন এমন তো হয়নি। কখন রাতের ঘুমপরী চোখের পাতায় পালক বোলাল, আর
বুঝতে পারিনি।
জন্মদিন পালন হয় না। বিয়ের পর প্রথম জন্মদিন ওর, তাই স্বাভাবিক ভাবেই
আমি এক্সসাইটেড।
আজ ওকে নিজের মনের কথাটা বলবো ঠিক করেছি। ওর ব্যক্তিত্ব, ওর রুচি, শিক্ষা
এসবকিছুর জন্য ওকে ভাল না বেসে, শ্রদ্ধা না করে থাকতে পারিনি।প্রেম আমার
জীবনে কোনদিনই আসেনি সেভাবে, তাই জীবনের প্রথম এই প্রেমটা আমায় ভাসিয়ে
নিয়ে যাচ্ছিল দূর দিগন্তের নীল সীমানায়।
খুব ইচ্ছে হলো আসে। এদিকটায় অনেক কটা ফুল গাছ আছে, আপন মনে সুবাস ছড়ায়
তারা, আজ বড়ো ইচ্ছে হলো ফুল দিয়ে ঘরটা ভরিয়ে তোলার।
আজ আমার ঘরটা। বাধা দিল শাশুড়ি মা, আদিত্য নিজের জন্মদিন পালন করে না,
কিন্তু শুনতে পারিনি। আমার এই অবাধ্যতার একটাই কারন – আজ এই সুন্দর
পরিবেশে নিজের মনের কথাটা নির্দ্বিধায় নিজের মনের মানুষটাকে জানানো।
ভীষণ প্রিয়। তাই ঘরের বেডসীট, জানলার পর্দা, টেবিলে সাজানো অ্যারোমা
ক্যান্ডেল, বা ফুলদানীর গোলাপটা, সবটাই আজ লাল। জানলার কাঁচে টুপটাপ
জলবিন্দু ভিড় জমাচ্ছে। বাইরের আকাশে ঘন কালো মেঘ, আর সঙ্গে ঝোড়ো
হাওয়ায় দুলছে সামনের বেলফুলের গাছটা, আর অপেক্ষায় আমি। এখনো আসছে না
কেন, ফোনটাও লাগছে না। কোথায় তুমি? এখনো কেন ফিরছো না? আর অপেক্ষা করতে
পারছে না এই মন, কেমন পাগলামো করছি দ্যাখো।
পর দুজন অজানা মানুষ যখন একে অপরকে একটু একটু করে চেনে, বোঝে, জানে, তাতে
এক অন্যই নেশা থাকে। প্রথম তোমার ছবি দেখে তোমায় ভাল লেগেছিল, কিন্তু
তোমার কথা বলা, তোমার তাকানো, তোমার হাসি, ঘুমন্ত অবস্থায় তোমার মুখটা,
হ্যাঁ, খুব খুব ভাল লাগে। তোমার বুকের কাছের তিলটা, তোমার বুকে কী আমার
মাথা রাখার জায়গা হবে? জানি না, একটা মেয়ে হয়ে কীভাবে লজ্জার মাথা
খেয়ে এসব বলি বলতো। জানো, তুমি যখন ঘুমাও, তোমার হাতের আঙুলে নিজের
হাতটা জড়িয়ে রাখি, ভাগ্যিস তখন তুমি ঘুমাতে। কিন্তু, আজ সবটা তোমায়
বলতে চাই। তোমার শরীরের উষ্নতা, তোমার দেহের সুবাস, তোমার ঠোঁটের স্পর্শ।
নাহ, আর আমার কোন দ্বিধা নেই, কোন আপত্তি নেই। তোমার কাছে মাথা নত করতে
রাজী আমি। কই তুমি তো স্বামী অধিকার ফলাতে একবারও একজন নারীর অসম্মান
করোনি, হোক না সে নারী তোমার স্ত্রী, এই জন্যই তোমায় শ্রদ্ধা করি।
কিন্তু, কোথায় তুমি? এতটা রাত হয়ে গেল, এত রাত তো কর না তুমি।
***************
নিউ লাভ স্টোরি
প্রকৃতি বীভৎস রূপে তখন, মনটা বড্ড খচখচ করছিল। চিন্তা হচ্ছিল, কিছু হলো
না তো? ভাবতেই ভাবতেই কলিং বেলটা বাজলো। হৃদ্স্পন্দনটা একলহমায় যেন
অনেকটা বেড়ে গেল। সিঁড়ি পেরিয়ে দৌড় লাগলাম।
কোনদিন এভাবে কথা বলিনি, কিন্তু অজান্তেই আজ অধিকার বোধটা কথায় প্রকট
হচ্ছিল। আদিত্যও সেটা বুঝতে পারছিল। ওর দৃষ্টিতেই সেটা স্পষ্ট।
কথাটা।
শুনেছিলাম।।।।। থাকে গে, তোমার আর ওর মধ্যে কিন্তু কোন মিল নেই জানো,
নামটা ছাড়া, বয়সেও ছোট তুমি।”
দেরীর কারণ? কিন্তু, কই, ওর চোখেও তো আমি আমার জন্য।।।। তাহলে? ও আজও ঐ
মেয়েটার কথাই।।।।। কই এতদিনে এত বড় কথাটা বলেনি তো, এত কথা বলল, আর
এটা।।।।।
আমার জন্য সময় ছিল না, আর সত্যি আমার তখন দেওয়ার মত কিছুই নেই, বেকার
ছেলে একটা, কী বা করতাম। ছবিটা তোমায় দেখলে হতো।।। কিন্তু।।।।
জায়গা নেই, এটা যখন বুঝলাম, তখন ফটোটা রেখেই বা কী লাভ? আর যখন”
মুহূর্তের জন্য কিংকর্তব্য বিমূঢ় আমি। এত কাছে কখনও এভাবে।।।। আমার
ধমনী, শিরা-উপশিরায় রক্ত চলাচল তখন দ্রুত হারে।
হওয়ার পর প্রথম এই জন্মদিনটায় আমার এতটুকু মন খারাপ হয়নি, কারনটা তুমি
জানো, আর দেরীটার কারণ হলো এইগুলো।”
বলবে না।”
হানিমুন নিয়ে সত্যি আমাদের মধ্যে কোন কথা হয়নি। মনেও হয়নি কিছু।
লজ্জায়, আনন্দে কী যে হচ্ছিল আমার মধ্যে, তা অবর্ণনীয়। বৃষ্টি তখন
মুষলধারে, জানলার কাঁচটা হাওয়ায় খুলে বৃষ্টির ছাঁট আদ্র করছিল আমার
মুখ। বুঝলাম ওর হাত জড়িয়ে রয়েছে শক্ত করে আমায়। নতি স্বীকার ছাড়া আর
কোন উপায়ও নেই, আর আমিও তো ওর কাছে হারতেই চাই। মোম-এর নরম আলোয় আর
সুবাসে মাতাল সেই রাত।
ওর হাত আমার ভেজা ঠোঁটের উপর পড়া আমার অবাধ্য চুলটা সরাচ্ছিল, তখনই আকাশ
কাঁপিয়ে বাজটা পড়ল। ভাগ্যিস পড়ল, সেই সুযোগে ওর বুকে নিজের মুখটা
লুকোতে পারলাম, লজ্জায় ওর চোখের দিকে তাকানোর আর ক্ষমতা নেই আমার, আর
ঠিক তখনই ওর ঠোঁট নিমেষে এঁকে দিয়েছিল আমার জীবনের ভালবাসার মানুষটার
প্রথম চুম্বন, আমার গালে। বিয়ের পরও প্রেম করা যায় তাহলে। আমাদের
প্রেমের সাক্ষী রইল, ফুলদানির গোলাপ, মোমের শিখা, রাতভর বৃষ্টি আর ।।।।
আর তোমার আমার চোখে আঁকা অজস্র স্বপ্নগুলো।
পাল্লা দিয়ে একাত্ম হয়েছিল দুটি ঠোঁট, দুটি মন, দুটো শরীর ।।।
Romantic Story,
Bengali Story