মাতৃদিবসের লেখা 2023 – মাদার্স ডে স্পেশাল গল্প – Mother’s Day Bengali
Story / Article
বিশ্ব মা দিবস
রিয়া কড়াইতে তেল গরম করে মাছগুলো ছেড়ে চায়ের কাপটা হাতে নিয়ে সোফায় বসতেই রিজু
বলল মা আমার টিফিন টা দাও তাড়াতাড়ি ! অনলাইন ক্লাস শুরু হবে এক্ষুণি! রিয়া
চায়ের কাপে এক চুমুক দিয়ে কাপটা টেবিলে রেখে উঠে দাঁড়িয়ে বলল এই তো বাবু সব
রেডি করে রেখেছি। তুই টেবিলে গিয়ে বোস আমি দিচ্ছি। রিজুকে টিফিন দিয়ে রিয়া
চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দেখল চা টা ঠান্ডা হয়ে গেছে। ভাবল একটু গরম করে নেবে
কিন্তু ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখল সাড়ে আটটা বাজতে চলেছে। তিতলি এখনো ঘুমোচ্ছে। দু
দিন আগেই মেয়েটার জ্বর এসেছিল। তারপর থেকেই শরীরটা দুর্বল হয়ে গেছে। সাড়ে আটটায়
একটা ওষুধ আছে ওটা খাওয়াতে হবে। রিয়া তিতলিকে ডাকতে ওর ঘরে গিয়ে দেখল তিতলি
খাটে বসে ফোন ঘাঁটাঘাটি করছে। রিয়াকে দেখে বলল উফ্ মা আবার সেই তেতো ওষুধ খেতে
হবে আমাকে! রিয়া তিতলির মাথায় হাত বুলিয়ে বলল আর তো মোটে কয়েকটা দিন। একটু খেয়ে
নে সোনা! তিতলি এক ঢোকে ওষুধ গিলে বলল তোমার ওষুধ খাওয়ানো শেষ এবার যাও। রিয়া
বলল এই শরীরে বেশি ফোন ঘাঁটিসনা মা! তিতলি বিরক্ত হয়ে বলল মেয়েকে একটু
প্রাইভেসি দিতে শেখো মা প্লিজ! আমি এখন বড় হয়েছি সেটা ভুলে যেও না। রিয়া আর কথা
না বাড়িয়ে ওষুধের শিশিটা নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে দরজা টা ভেজিয়ে দিল। আজকাল আবার
দরজা খোলা রাখলে ছেলেমেয়েদের প্রাইভেসি নষ্ট হয়ে যায় যে! তিতলির ঘর থেকে
বেরিয়ে দেখল অতনু অফিসের জন্য রেডি হচ্ছে। রিয়াকে দেখে অতনু বলল রিজুর পড়ার ঘরে
একটা ফাইল আছে একটু এনে দাও তো! রিয়া তাড়াতাড়ি রিজুর ঘরে ঢুকতেই রিজু চেঁচিয়ে
বলল তোমার কান্ডজ্ঞান কবে হবে মা একটু বলবে! দেখছ ক্লাস চলছে আর তুমি সটান ঢুকে
পড়লে! আমার ক্যামেরা টা অন আছে আর তুমি ঘোরাঘুরি করছ! রিয়া আমতা আমতা করে বলল
এই তো বাবু ফাইলটা নিয়েই চলে যাচ্ছি ! রিজু বিরক্ত হয়ে বলল রোজ তোমার ঐ এক কথা!
রিয়া অতনুর হাতে ফাইলটা দিতেই অতনু বলল জানো যখন রিজু রাগ করে আগের দিন রাতে
সরিয়ে রাখতে পারো তো! রিয়া বলল ফাইলটা কিন্তু কাল তুমিই রেখেছিলে! অতনু রেগে
গিয়ে বলল আমি না হয় রেখেছি কিন্তু তুমি তো গুছিয়ে রাখতে পারতে! সারাদিনই তো ঘর
গোছাচ্ছো দেখছি! বাড়িতে থেকে কি যে করো কে জানে! দাও দাও আমার টিফিনটা দাও!
দেরি হয়ে যাচ্ছে আমার!
বলল মা আমার টিফিন টা দাও তাড়াতাড়ি ! অনলাইন ক্লাস শুরু হবে এক্ষুণি! রিয়া
চায়ের কাপে এক চুমুক দিয়ে কাপটা টেবিলে রেখে উঠে দাঁড়িয়ে বলল এই তো বাবু সব
রেডি করে রেখেছি। তুই টেবিলে গিয়ে বোস আমি দিচ্ছি। রিজুকে টিফিন দিয়ে রিয়া
চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দেখল চা টা ঠান্ডা হয়ে গেছে। ভাবল একটু গরম করে নেবে
কিন্তু ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখল সাড়ে আটটা বাজতে চলেছে। তিতলি এখনো ঘুমোচ্ছে। দু
দিন আগেই মেয়েটার জ্বর এসেছিল। তারপর থেকেই শরীরটা দুর্বল হয়ে গেছে। সাড়ে আটটায়
একটা ওষুধ আছে ওটা খাওয়াতে হবে। রিয়া তিতলিকে ডাকতে ওর ঘরে গিয়ে দেখল তিতলি
খাটে বসে ফোন ঘাঁটাঘাটি করছে। রিয়াকে দেখে বলল উফ্ মা আবার সেই তেতো ওষুধ খেতে
হবে আমাকে! রিয়া তিতলির মাথায় হাত বুলিয়ে বলল আর তো মোটে কয়েকটা দিন। একটু খেয়ে
নে সোনা! তিতলি এক ঢোকে ওষুধ গিলে বলল তোমার ওষুধ খাওয়ানো শেষ এবার যাও। রিয়া
বলল এই শরীরে বেশি ফোন ঘাঁটিসনা মা! তিতলি বিরক্ত হয়ে বলল মেয়েকে একটু
প্রাইভেসি দিতে শেখো মা প্লিজ! আমি এখন বড় হয়েছি সেটা ভুলে যেও না। রিয়া আর কথা
না বাড়িয়ে ওষুধের শিশিটা নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে দরজা টা ভেজিয়ে দিল। আজকাল আবার
দরজা খোলা রাখলে ছেলেমেয়েদের প্রাইভেসি নষ্ট হয়ে যায় যে! তিতলির ঘর থেকে
বেরিয়ে দেখল অতনু অফিসের জন্য রেডি হচ্ছে। রিয়াকে দেখে অতনু বলল রিজুর পড়ার ঘরে
একটা ফাইল আছে একটু এনে দাও তো! রিয়া তাড়াতাড়ি রিজুর ঘরে ঢুকতেই রিজু চেঁচিয়ে
বলল তোমার কান্ডজ্ঞান কবে হবে মা একটু বলবে! দেখছ ক্লাস চলছে আর তুমি সটান ঢুকে
পড়লে! আমার ক্যামেরা টা অন আছে আর তুমি ঘোরাঘুরি করছ! রিয়া আমতা আমতা করে বলল
এই তো বাবু ফাইলটা নিয়েই চলে যাচ্ছি ! রিজু বিরক্ত হয়ে বলল রোজ তোমার ঐ এক কথা!
রিয়া অতনুর হাতে ফাইলটা দিতেই অতনু বলল জানো যখন রিজু রাগ করে আগের দিন রাতে
সরিয়ে রাখতে পারো তো! রিয়া বলল ফাইলটা কিন্তু কাল তুমিই রেখেছিলে! অতনু রেগে
গিয়ে বলল আমি না হয় রেখেছি কিন্তু তুমি তো গুছিয়ে রাখতে পারতে! সারাদিনই তো ঘর
গোছাচ্ছো দেখছি! বাড়িতে থেকে কি যে করো কে জানে! দাও দাও আমার টিফিনটা দাও!
দেরি হয়ে যাচ্ছে আমার!
Mother’s Day Story In Bengali
Loading...
আজকের সকালের চা টা আর খাওয়া হল না। এরকম অবশ্য প্রায়ই ঘটে। সবার তাগিদ পূরণ
করতে করতে নিজের চা জুড়িয়ে যায়। চা টা বেসিনে ফেলে কাপটা ধুয়ে আটা মাখছিল রিয়া।
দরজায় বেল বাজতে দরজা খুলে দেওয়ায় মালতী ঢুকল। রিয়ার বাড়ি মালতী কাজ করছে প্রায়
এক বছর হতে চলল। ক্লাস নাইনে পড়ে মালতী। জন্ম দিয়েই মা মরে গেছে আর বাবা রিক্সা
চালায়। নিজের টিউশনের খরচ জোটাতে কয়েকটা বাড়ি কাজ করে মালতী। রিয়ার বাড়ি কাজ
সেরে রিয়ার হাতে বানানো টিফিন খেয়ে স্কুলে যায় মালতী। কিছু ভালোমন্দ খাবার
বানালে মালতী জানে রিয়া ঠিক রেখে দেবে ওর জন্য। কিছুদিন হল কোন কাজের বাড়ি
থেকেএকটা পুরোনো মোবাইল জোগাড় করে সেটায় সিম ভোরে ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ করা
শুরু করেছে। এজন্য রিয়ার কাছে বকুনিও শুনেছে খুব। রিয়া বলেছে সামনের বছর
মাধ্যমিক সেটা মনে আছে তোর! মালতী মাথা নীচু করে বকা শুনেছে। রিয়ার হাতে বানানো
রুটি তরকারি খেয়ে কাজ সেরে স্কুলে চলল মালতী। রিয়া দরজা বন্ধ করতে গিয়ে দেখল
মালতী চটি পরছে আর ফোন ঘাঁটছে। রিয়া এক ধমক দিয়ে বলল স্কুল নেই তোর! একথা বলে
দরজা বন্ধ করে দিতেই আবার বেল বাজল। রিয়া দরজা খুলে মালতীকে দেখতে পেয়ে বিরক্ত
হয়ে বলল আবার কি চাই! মালতী চটিটা খুলে এক দৌড়ে ঘরে ঢুকে রিয়াকে জড়িয়ে ধরে থাকল
কয়েকমুহুর্ত তারপর বেরিয়ে গেল। রিয়া চেঁচিয়ে বলল কি হল রে তোর হঠাৎ ! মালতি ব্যাগ কাঁধে সিড়ি দিয়ে নামতে নামতে চিৎকার করে বলল আজ মাদার্স ডে বৌদি। মালতীর
কথা শুনে রিয়া দু মিনিট চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল। তারপর দরজা বন্ধ করে পেছনে ফিরে
দেখে তিতলি ডাইনিং টেবিলে বসে ব্রেকফাস্ট করছে। তিতলি রিয়াকে বলল মা কতবার
তোমাকে বলেছি ফোন টা চেক করতে। মালতী পযর্ন্ত জানে আজ মাদার্স ডে। আমার আর
দাদাভাইয়ের স্টেটাসে দেখো শুধু তোমারই ছবি আজ। তোমার বেস্ট বেস্ট ছবিগুলো এডিট
করে দিয়েছি। তিতলির কথা শুনে রিয়া নিজের মনে হেসে বলল এখন তো বাবা মায়েরা
ছেলেমেয়ের জীবনে কম, স্টেটাসে বেশি থাকে।
করতে করতে নিজের চা জুড়িয়ে যায়। চা টা বেসিনে ফেলে কাপটা ধুয়ে আটা মাখছিল রিয়া।
দরজায় বেল বাজতে দরজা খুলে দেওয়ায় মালতী ঢুকল। রিয়ার বাড়ি মালতী কাজ করছে প্রায়
এক বছর হতে চলল। ক্লাস নাইনে পড়ে মালতী। জন্ম দিয়েই মা মরে গেছে আর বাবা রিক্সা
চালায়। নিজের টিউশনের খরচ জোটাতে কয়েকটা বাড়ি কাজ করে মালতী। রিয়ার বাড়ি কাজ
সেরে রিয়ার হাতে বানানো টিফিন খেয়ে স্কুলে যায় মালতী। কিছু ভালোমন্দ খাবার
বানালে মালতী জানে রিয়া ঠিক রেখে দেবে ওর জন্য। কিছুদিন হল কোন কাজের বাড়ি
থেকেএকটা পুরোনো মোবাইল জোগাড় করে সেটায় সিম ভোরে ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ করা
শুরু করেছে। এজন্য রিয়ার কাছে বকুনিও শুনেছে খুব। রিয়া বলেছে সামনের বছর
মাধ্যমিক সেটা মনে আছে তোর! মালতী মাথা নীচু করে বকা শুনেছে। রিয়ার হাতে বানানো
রুটি তরকারি খেয়ে কাজ সেরে স্কুলে চলল মালতী। রিয়া দরজা বন্ধ করতে গিয়ে দেখল
মালতী চটি পরছে আর ফোন ঘাঁটছে। রিয়া এক ধমক দিয়ে বলল স্কুল নেই তোর! একথা বলে
দরজা বন্ধ করে দিতেই আবার বেল বাজল। রিয়া দরজা খুলে মালতীকে দেখতে পেয়ে বিরক্ত
হয়ে বলল আবার কি চাই! মালতী চটিটা খুলে এক দৌড়ে ঘরে ঢুকে রিয়াকে জড়িয়ে ধরে থাকল
কয়েকমুহুর্ত তারপর বেরিয়ে গেল। রিয়া চেঁচিয়ে বলল কি হল রে তোর হঠাৎ ! মালতি ব্যাগ কাঁধে সিড়ি দিয়ে নামতে নামতে চিৎকার করে বলল আজ মাদার্স ডে বৌদি। মালতীর
কথা শুনে রিয়া দু মিনিট চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল। তারপর দরজা বন্ধ করে পেছনে ফিরে
দেখে তিতলি ডাইনিং টেবিলে বসে ব্রেকফাস্ট করছে। তিতলি রিয়াকে বলল মা কতবার
তোমাকে বলেছি ফোন টা চেক করতে। মালতী পযর্ন্ত জানে আজ মাদার্স ডে। আমার আর
দাদাভাইয়ের স্টেটাসে দেখো শুধু তোমারই ছবি আজ। তোমার বেস্ট বেস্ট ছবিগুলো এডিট
করে দিয়েছি। তিতলির কথা শুনে রিয়া নিজের মনে হেসে বলল এখন তো বাবা মায়েরা
ছেলেমেয়ের জীবনে কম, স্টেটাসে বেশি থাকে।
রিয়া নিজের ঘরে ঢুকে আলমারি খুলে শাড়ির ভাঁজের মধ্যে থেকে মায়ের ছবি বের করল।
এগারো বছর হয়ে গেল মায়ের সাথে আর কথা হয়না। মা বলে ডাকা হয়না। শুধু ব্যথা পেলে
‘মা’ কে ডাকা যায়। যখন মা বেঁচে ছিল রিয়ার রান্না করতে গিয়ে হাতে তেলের ছিটে
লাগলে মায়ের বুক টা ফেটে যেত। আর এখন যে কত যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়
প্রতিনিয়ত! মা কি দেখতে পায়না! তাহলে আগের মত মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়না তো! বড়
হয়ে রিয়ার কখনো মনেই হয়নি মা অনধিকার চর্চা করছে। বরং মায়ের গায়ের গন্ধ মেখে
নিয়ে মায়ের সাথে লেপটে থাকতে বেশ লাগত রিয়ার। মায়ের বকুনি শুনে মনে হত মা কখন
আদর করবে! মায়ের বকুনির মধ্যেও যে কত ভালোবাসা লুকিয়ে থাকে সেটা আজ আর কে বোঝে!
মা কে কষ্ট দেয়নি কোনোদিনো রিয়া! সবসময় মা কে আগলে রেখেছে। তবুও কেন মা চলে
গেল! এই শূন্যতা বুকে নিয়েই কাটাতে হবে বাকি জীবন! মায়ের ছবিটায় হাত বোলাতে
বোলাতে রিয়া বলল হ্যাপি মাদার্স ডে মা!
এগারো বছর হয়ে গেল মায়ের সাথে আর কথা হয়না। মা বলে ডাকা হয়না। শুধু ব্যথা পেলে
‘মা’ কে ডাকা যায়। যখন মা বেঁচে ছিল রিয়ার রান্না করতে গিয়ে হাতে তেলের ছিটে
লাগলে মায়ের বুক টা ফেটে যেত। আর এখন যে কত যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়
প্রতিনিয়ত! মা কি দেখতে পায়না! তাহলে আগের মত মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়না তো! বড়
হয়ে রিয়ার কখনো মনেই হয়নি মা অনধিকার চর্চা করছে। বরং মায়ের গায়ের গন্ধ মেখে
নিয়ে মায়ের সাথে লেপটে থাকতে বেশ লাগত রিয়ার। মায়ের বকুনি শুনে মনে হত মা কখন
আদর করবে! মায়ের বকুনির মধ্যেও যে কত ভালোবাসা লুকিয়ে থাকে সেটা আজ আর কে বোঝে!
মা কে কষ্ট দেয়নি কোনোদিনো রিয়া! সবসময় মা কে আগলে রেখেছে। তবুও কেন মা চলে
গেল! এই শূন্যতা বুকে নিয়েই কাটাতে হবে বাকি জীবন! মায়ের ছবিটায় হাত বোলাতে
বোলাতে রিয়া বলল হ্যাপি মাদার্স ডে মা!
মা আমাদের জীবন জুড়ে রয়েছেন । প্রয়োজনে, অপ্রয়োজনে সবসময় । শত দুঃখ, যন্ত্রনা
সহ্য করেও বিনা অভিযোগে যিনি হাসি মুখে আপনার পাশে রয়েছেন । আজকের এই বিশেষ
দিনটি তে মায়ের জন্য ছোট্ট হলেও একটি গিফট কিনুন ….
সহ্য করেও বিনা অভিযোগে যিনি হাসি মুখে আপনার পাশে রয়েছেন । আজকের এই বিশেষ
দিনটি তে মায়ের জন্য ছোট্ট হলেও একটি গিফট কিনুন ….
সেই গিফট পাওয়ার পর মায়ের সেই অমলিন হাসিটা একবার দেখুন ….. ভালো থাকুন,
মায়ের আদরে থাকুন….❤️
মায়ের আদরে থাকুন….❤️
মাকে ভালোবাসার জন্য বিশেষ কোন দিনের প্রয়োজন হয়না….তবুও বিশ্বের সকল মায়েদের
জন্য রইলো বং কানেকশনের বিনম্র শ্রদ্ধা, প্রণাম ও ভালোবাসা…. Happy Mothers’s
Day
জন্য রইলো বং কানেকশনের বিনম্র শ্রদ্ধা, প্রণাম ও ভালোবাসা…. Happy Mothers’s
Day