Mai Web Series Review : A Mother’s Revenge Story | Netflix
Mai Web Series Review
অনেক এক্সপেক্টেশন ছিল সিরিজটা নিয়ে। ট্রেলার দেখে দূর্দান্ত লেগেছিল। মনে
হয়েছিল সেরা হবে। বাকিটা ইতিহাস। একদম ভালো লাগলো না।
বলিউড ঠিক করে থ্রিলার গল্প দাঁড় করাতেই পারে না। সবাই জানে যে থ্রিলারে যে
ব্যক্তি আগ বাড়িয়ে সাহায্য করতে আসে সেই হচ্ছে কালপ্রিট সেটা সিনেমা শুরুর একটু
পরেই যদি আপনি বুঝে যান তাহলে আর কি থ্রিল থাকলো?
ব্যক্তি আগ বাড়িয়ে সাহায্য করতে আসে সেই হচ্ছে কালপ্রিট সেটা সিনেমা শুরুর একটু
পরেই যদি আপনি বুঝে যান তাহলে আর কি থ্রিল থাকলো?
চোখ ঘুমে ঢুলে আসছে তাও আমি জোড় করে চার ঘণ্টা খরচ করে দেখেছি শুধুমাত্র একটা
ঘ্যাট আর কত ঘ্যাটাতে পারে সেটা দেখার জন্য🤧
ঘ্যাট আর কত ঘ্যাটাতে পারে সেটা দেখার জন্য🤧
Mai Web Series Netflix Cast
Loading...
Vivek Mushran. As : Yash Chaudhary.
Wamiqa Gabbi. As : Supriya Chaudhary (Sheel’s daughter)
Raima Sen. As : Neelam.
Prashant Narayanan. As : Jawahar Vyas.
Seema Pahwa. As : Kalpana.
Ankur Ratan. As : SP Farooque Siddiqui.
Sandeepa Dhar. As : Farooque’s Wife.
Vaibhav Raj Gupta. As : Shankar.
Rating – 6 /10
গল্প হল, একটি মেয়ে ছোটবেলায় দুর্ঘটনায় ভোকাল কর্ড নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আর কথা বলতে
পারে না কিন্তু সে শুনতে পায় এবং সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে কথা বলে। সে ডাক্তারী পড়ছে।
তার পরিবারে তার মা আর বাবা রয়েছেন আর রয়েছে তার যেঠু যেঠিমা আর তাদের ছেলে
অর্থাৎ মেয়েটির ভাই। এবার এই ভাইয়ের জন্মদিন দিয়েই সিরিজটি শুরু হয় যেখানে
দেখানো হয় মেয়েটি অটো করে বাড়ি ফিরতে ফিরতে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ এ প্রচণ্ড কাঁদতে
কাঁদতে নিজের ফোনে কিছু রেকর্ড করছে। তারপর বাড়ি এসে সে ভাইয়ের উপর রেগে গিয়ে
তার গায়ে হাত তোলে আর মায়ের ওপর রাগ দেখিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে ব্যাস তারপরেই
একটি লড়ি তাকে মেরে দিয়ে চলে যায়। মৃত্যুর আগে শুধু মা কে সে এটুকু বলতে
পেরেছিল যে কিছু একটা হয়েছে। তারপর পুরো গল্পটাই সেই মা এর খুঁজে যাওয়া যে
কিভাবে তার মেয়ে মারা গেলো, কেন তাকে এভাবে মেরে ফেলা হলো, তার মেয়ে কি বলতে
চেয়েছিল ইত্যাদি।
পারে না কিন্তু সে শুনতে পায় এবং সাইন ল্যাঙ্গুয়েজে কথা বলে। সে ডাক্তারী পড়ছে।
তার পরিবারে তার মা আর বাবা রয়েছেন আর রয়েছে তার যেঠু যেঠিমা আর তাদের ছেলে
অর্থাৎ মেয়েটির ভাই। এবার এই ভাইয়ের জন্মদিন দিয়েই সিরিজটি শুরু হয় যেখানে
দেখানো হয় মেয়েটি অটো করে বাড়ি ফিরতে ফিরতে সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ এ প্রচণ্ড কাঁদতে
কাঁদতে নিজের ফোনে কিছু রেকর্ড করছে। তারপর বাড়ি এসে সে ভাইয়ের উপর রেগে গিয়ে
তার গায়ে হাত তোলে আর মায়ের ওপর রাগ দেখিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে ব্যাস তারপরেই
একটি লড়ি তাকে মেরে দিয়ে চলে যায়। মৃত্যুর আগে শুধু মা কে সে এটুকু বলতে
পেরেছিল যে কিছু একটা হয়েছে। তারপর পুরো গল্পটাই সেই মা এর খুঁজে যাওয়া যে
কিভাবে তার মেয়ে মারা গেলো, কেন তাকে এভাবে মেরে ফেলা হলো, তার মেয়ে কি বলতে
চেয়েছিল ইত্যাদি।
বিশ্বাস করুন, গল্পটাই একটা জগাখিচুড়ি। নিজের মেয়ে কেন মরলো খুঁজতে গিয়ে মা
পরপর মার্ডার করে যাচ্ছে এটা আর যাই হোক একটুও relatable নয়। আর প্রত্যেকটা খুন
করার পরে সে বেঁচেও যাচ্ছে। সবচেয়ে নোংরা মানুষগুলোর সাথে চলা ফেরা করছে একজন
মহিলা হিসেবে তবু কেউ তার ধর্ষণ করছে না, ক্ষতি করছে না এগুলো আলাদাই লেভেলের
ব্যাপার স্যাপার। আবার একটা ভাঙা বাড়িতে জানলা বেয়ে শাড়ি পড়ে উঠছে মহিলা মানে
অসাধারণ ট্যালেন্ট। তার উপর উল্টো পাল্টা এক্সটেনশন গল্পে যেমন আসল ভিলেন দুজন
সমকামী, নকল ভিলেন দুজন যমজ ভাই, মেয়েটির যেঠু যেঠির ছেলে আসলে তার নিজের ভাই
শুধুমাত্র যেঠু যেঠির কোনো সন্তান হয়নি বলে তাদের তারা বাচ্চাটিকে দিয়ে দেয়।
মানে চূড়ান্ত দূর্দান্ত একটা মিক্সড চিকেন মটন ফিশ ডিম সব মেশানো
জগাখিচুড়ি।
পরপর মার্ডার করে যাচ্ছে এটা আর যাই হোক একটুও relatable নয়। আর প্রত্যেকটা খুন
করার পরে সে বেঁচেও যাচ্ছে। সবচেয়ে নোংরা মানুষগুলোর সাথে চলা ফেরা করছে একজন
মহিলা হিসেবে তবু কেউ তার ধর্ষণ করছে না, ক্ষতি করছে না এগুলো আলাদাই লেভেলের
ব্যাপার স্যাপার। আবার একটা ভাঙা বাড়িতে জানলা বেয়ে শাড়ি পড়ে উঠছে মহিলা মানে
অসাধারণ ট্যালেন্ট। তার উপর উল্টো পাল্টা এক্সটেনশন গল্পে যেমন আসল ভিলেন দুজন
সমকামী, নকল ভিলেন দুজন যমজ ভাই, মেয়েটির যেঠু যেঠির ছেলে আসলে তার নিজের ভাই
শুধুমাত্র যেঠু যেঠির কোনো সন্তান হয়নি বলে তাদের তারা বাচ্চাটিকে দিয়ে দেয়।
মানে চূড়ান্ত দূর্দান্ত একটা মিক্সড চিকেন মটন ফিশ ডিম সব মেশানো
জগাখিচুড়ি।
সবচেয়ে খারাপ হলো, Sakshi Tanwar এর অভিনয়। যে এক্সপ্রেশন নিয়ে উনি
মেয়েকে মরতে দেখেন, সেই এক্সপেশনেই বাকিদের মারেন, সেই এক্সপ্রেশনেই স্বামীর
সাথে কথা বলেন, সেই এক্সপ্রশনেই বৃদ্ধাশ্রমে কাজ করেন। মানে এককথায় ওনাকে আমার
রোবট ছাড়া কিছুই মনে হয়নি। এমনকি যখন কাঁদেন তখন সেই কান্নাটাও এত বাজে যে ভীষণ
দেখতে খারাপ লাগে। বরং এই চরিত্রে যদি শেফালী শাহ থাকতেন জাস্ট ফাটিয়ে দিতেন
এটা আমার বারবার মনে হয়েছে। তখন এই ফ্লপ স্টোরিটাও হিট করতো শুধুমাত্র ওনার
অভিনয়ের জন্য। তাও
Raima Sen
ভালো অভিনয় করেছেন। বাকিরা প্রত্যেকেই মধ্যম মানের।
মেয়েকে মরতে দেখেন, সেই এক্সপেশনেই বাকিদের মারেন, সেই এক্সপ্রেশনেই স্বামীর
সাথে কথা বলেন, সেই এক্সপ্রশনেই বৃদ্ধাশ্রমে কাজ করেন। মানে এককথায় ওনাকে আমার
রোবট ছাড়া কিছুই মনে হয়নি। এমনকি যখন কাঁদেন তখন সেই কান্নাটাও এত বাজে যে ভীষণ
দেখতে খারাপ লাগে। বরং এই চরিত্রে যদি শেফালী শাহ থাকতেন জাস্ট ফাটিয়ে দিতেন
এটা আমার বারবার মনে হয়েছে। তখন এই ফ্লপ স্টোরিটাও হিট করতো শুধুমাত্র ওনার
অভিনয়ের জন্য। তাও
Raima Sen
ভালো অভিনয় করেছেন। বাকিরা প্রত্যেকেই মধ্যম মানের।
এটা দেখার পর আমি আর কোনোদিন কোনো বলিউডের সিরিজের ট্রেলার ভালো লাগলেই দেখতে
বসে যাবো না, বহুত সময় নষ্ট।
বসে যাবো না, বহুত সময় নষ্ট।
মজার ব্যাপার হল, এটার আবার সেকেন্ড সিজন আসবে। 🙂 বসে বসে বোর হচ্ছেন ? তবুও
পারলে এই সিরিজটি ইগনোর করাই ভালো। সময় তো বাঁচবে।
পারলে এই সিরিজটি ইগনোর করাই ভালো। সময় তো বাঁচবে।